১. যার মধ্যে হেদায়াতের আলো প্রবেশ করেছে, তাকে চিনবার উপায় তিনটি-তা কি কি?
উত্তরঃ ১. প্রতারণার ঘর হতে দূরে সরে থাকা। ২. চিরস্থায়ী ঘরের
প্রতি ঝুকে পড়া। ৩. মৃত্যু আসার পূর্বে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত থাকা।
২. কবর পর্যন্ত তিনটি জিনিস লাশের সাথে যায়, তা কি কি?
উত্তরঃ ১. আত্মীয় স্বজন। ২. সম্পদ। ৩. আমল।
৩. আখেরাতের প্রস্তুতির অন্যতম কাজ কি?
উত্তরঃ ব্যক্তি ও রাষ্ট্রীয় পর্য্যায়ে নামায চালু করার চেষ্টা
চালিয়ে যাওয়া।
৪. আল্লাহর রাসূল সা. এর সর্বশেষ বাক্য কি ছিল? অথবা রাসূল সা. এর জীবনের শেষ কথা কি ছিল?
উত্তরঃ يارفيق
الأعلى ، اللهم اغفرلي
/ হে সর্বশ্রেষ্ট বন্ধু , আমাকে মাফ করো।
৫. আমার মাল আমার পিতা নিয়ে নিচ্ছেন এ অভিযোগ রাসূল সা. এর দরবারে পেশ করলে উত্তরে তিনি কি বলেছিলেন?
উত্তরঃ أنت
ومالك لابيك অর্থাৎ “ তুমি ও তোমার পিতার, তোমার মালও তোমার পিতার।
৬. শপথ ভাংগার কাফ্ফারা কি? অথবা ওয়াদা ভঙ্গের কাফ্ফারা কি? কোরআনের বর্ণনা অনুযায়ী আপনি প্রথমটি
বলুন।
উত্তরঃ ১. দশজন মিসকিনকে খেতে দেয়া। অথবা ২. দশজন মিসকিনকে পোশাক
দেয়া। অথবা ৩. একজন দাস মুক্ত করা। অথবা ৪. তিনটি রোযা রাখা।
৭. প্রকৃত বুদ্ধিমান কে?
উত্তরঃ যে ব্যক্তি নিজের নফসকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং মৃত্যুর পরের
জীবনের জন্য কাজ করে।
৮. আখেরাতের প্রস্তুতি বলতে কোন দু’টি কাজকে
বুঝানো হয়েছে?
উত্তরঃ ১. কুরআন হাদীস পড়ে আখেরাতে কি কি দরকার হবে জেনে নেয়া।
২. যা জানা গেল, তা এখানেই সংগ্রহ করে নেয়া।
৯. জাহান্নামীরা জাহান্নামে পতিত হবার তিনটি কারণ বলবে, প্রথমটি কি?
উত্তরঃ আমরা নামাযী ছিলাম না।
১০. فليضحكوا قليلا وليبكوا كثيرا “তাদের উচিত কম হাসা এবং বেশী কাঁদা”-এই আয়াতটি কুরআনের কোন্ সূরার কত নম্বর আয়াত।
উত্তরঃ সূরা তাওবা-৮২
১১. আখেরাতের চেতনা না থাকা অবস্থাকে হযরত হানযালা রা. এবং হযরত
আবু বকর রা. কিসের সাথে বিচেনা করতেন?
উত্তরঃ মুনাফিকীর সাথে।
১২. পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর না দেওয়া পর্যন্ত কিয়ামতের দিন আল্লাহর
নিকট থেকে কোন আদম সন্তানের দু’খানা পা সামান্য নড়াতে দেওয়া হবে না।
সেই পাঁচটি প্রশ্ন কি কি?
উত্তরঃ ১. গোটা জিন্দেগী কি কাজে অতিবাহিত করেছে? ২. যৌবন কালের
শক্তি সামর্থকে কোন রাস্তায় ব্যবহার করেছে। ৩. ধন সম্পত্তি কিভাবে উপার্জন করেছে। ৪.
ধন সম্পত্তি কোন কোন খাতে ব্যয় করেছে। ৫. যে জ্ঞান অর্জন করেছে, সে মোতাবেক
কি কি আমল করেছে।
১৩. কাল কিয়ামতের দিন আল্লাহ নিয়ামত সম্পর্কে কোন ২টি প্রশ্ন
করবেন?
উত্তরঃ ১. আমি কি তোমাকে সু-স্বাস্থ্য দেইনি? ২. আমি কি
তোমাকে ঠান্ডা পানি দিয়ে পরিতৃপ্ত করিনি?
১৪. লোকদের হিসাব নিকাশের সময় খুবই নিকটে এসে গেছে। অথচ এখনও
তারা গাফলতির মধ্যে বিমুখ হয়ে পড়ে আছে।-এই কথাগুলার আরবী বলুন।
উত্তরঃ إقترب
للناس حسابهم وهم في غفلة معرضون
১৫. আজকের দিনে আমল করার সুযোগ আছে, হিসাব নেওয়ার ব্যবস্থা নেই। কিন্তু আগামী কাল শুধু হিসাব আর হিসাব দিতে হবে। আমল
করতে চাইলেও সুযোগ দেওয়া হবে না।-উক্ত হাদীসটি বর্ণনাকারীর নাম কি এবং এটা কোন হাদীস
থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে?
উত্তরঃ হযরত আলী রা.
, মিশকাত শরীফ থেকে।
১৬. “হিসাব নিকাশের ভয়াবহতা সম্পর্কে আমি যা জানি তা যদি তোমরা
জানতে, তাহলে তোমরা কাঁদতে বেশী, হাসতে কম”- উক্ত হাদীসটির বর্ণনাকরীর
নাম কি এবং এটা কোন হাদীসগ্রন্থ থেকে হাদীস খানা সংগ্রহ করা হয়েছে?
উত্তরঃ হযরত আবু হুরায়রা
রা., বুখারী শরীফ থেকে।
১৭. আমাদের অন্তরে যে মরিচিকা পড়ে গেছে, তা দূর করার
জন্য রাসূল সা. দুইটি উপায় বলেছেন। তা কি কি?
উত্তরঃ কুরআনের যিকির
ও মরনের চিন্তা।
১৮. প্রতি শেষ রাতে আল্লাহ
রাব্বুল আলামীন নিম্নের আসমানে নেমে এসে যে তিনটি ডাক দেন তার যে কোন ২টি বলুন।
উত্তরঃ ১. কে আছো এমন
যে অসংখ্য গুনাহ করেছো,
এখন আমার কাছে মাফ চাও, আমি তোমার সমস্থ গুনাহ মাফ করে দিব।
২. কে আছো এমন যে অসুস্থ হয়ে আছো, কোন চিকিৎসাই তোমাকে সুস্থ করতে পারছেনা। এখন আমার কাছে চাও, আমি তোমাকে
সুস্থ করে দিব। ৩. কে আছো এমন অভাবী। অভাব পুরণ হচ্ছেনা, অভাবের কারণে
কষ্ট দূর হচ্ছে না। আমার কাছে চাও, আমি তোমার রিজিক পূর্ণ করে দিব।
১৯. আল্লাহর নিকট উত্তম বান্দা কারা?
উত্তরঃ যারা তাওবা ইস্তেগফার করে।
২০. যে ব্যক্তি রায়তুল্লাহ পৌছার খরচের মালিক হয়েছে, অথচ হজ্জ করে নাই। তার মৃত্যুকে রাসূলে পাক সা. কাদের মৃত্যুর সাথে তুলনা করেছেন?
উত্তরঃ ইহুদী অথবা নাসারাদের।
২১. কবুল করা হজ্জের প্রতিদান কি?
উত্তরঃ জান্নাত।
২২. আল্লাহর রাস্তায় শহীদ হলে একটি ছাড়া সব কিছু মাফ হয়ে যায়।
যে জিনিসটি মাফ হয়না, তা কি? অথবা হাদীসের ঘোষণা
অনুযায়ী শহীদের সকল গোনাহ আল্লাহ মাফ করবেন। ১টি করবেন না, সেটি কে?
উত্তরঃ ঋণ।
২৩. সবরের প্রতিদান কি?
উত্তরঃ জান্নাত।
২৪. জান্নাত এবং জাহান্নাম কিসের ধারা পরিবেষ্টিত আছে?
উত্তরঃ জান্নাত পরিবেষ্টিত আছে-দুঃখ, কষ্ট, বেদনা দ্বারা।
আর জাহান্নাম পরিবেষ্টিত আছে লোভ, লালসা, কামনা, বাসনা দ্বারা।
২৫. আল্লাহর সন্তুষ্টি কাদের সন্তুষ্টি ও অসন্তুষ্টির উপর নির্ভর
করছে?
উত্তরঃ মাতা-পিতার সন্তুষ্টি অসন্তুষ্টির উপর নির্ভর করছে।
২৬. কোন দু’টি জিনিস যতদিন আঁকড়ে ধরবে, ততদিন পথভ্রষ্ট হবেনা। সে দু’টি জিনিস কি কি?
উত্তরঃ কুরআন ও হাদীস।
২৭. খাবার গ্রহণ করা যেমন দেহের জন্য জরুরী, তেমনি মনের জন্য কোন জিনিসটি জরুরী?
উত্তরঃ কুরআন হাদীস অধ্যয়ন।
২৮. যে ব্যক্তি মরে গেল, অথচ জিহাদ করল না। এমনকি জিহাদের তামান্নাও তার মনের মধ্যে আসল না। তার মৃত্যুকে
কাদের মৃত্যুর সাথে তুলনা করা হয়েছে?
উত্তরঃ মুনাফিকের মৃত্যুর সাথে।
২৯. কোন ব্যক্তির মৃত্যুকে রাসূল সা. মুনাফেকীর মৃত্যুর সংগে
তুলনা করেছেন?
উত্তরঃ যে জিহাদ করল না, এমন কি জিহাদের চিন্থা ও করল না।
৩০. যে আল্লাহর পথে খরচ করে, সেটাই তার নিজের সম্পদ, আর যা সে পিছনে রেখে যায়, সেটা কার সম্পদ?
উত্তরঃ তার ওয়ারিশের সম্পদ।
৩১. কোন আলোচনায় বসলে ফেরেস্তাদের দোয়া পাওয়া যায়? তারা বলে ‘হে আল্লাহ্ তাকে মাফ করে দাও, তার উপর রহম কর”।
উত্তরঃ কুরআন হাদীসের আলোচনা/ দ্বীনি আলোচনা।
৩২. কোন ধরনের সম্পদ আখেরাতের ব্যাংকে জমা হবে?
উত্তরঃ যে সম্পদ আল্লাহর পথে খরচ করা হয়।
৩৩. যাকাত বিহীন সম্পদের মালিককে কবরে কি ধরনের শাস্তি দেয়া
হবে?
উত্তরঃ যাকাত বিহীন সম্পদ সাপে পরিণত হয়ে সেই ব্যক্তিকে অনবরত
দংশন করতে থাকবে।
৩৪. কোন সূরাতে আল্লাহ বলেছেন “অপরাধীরা
নিজের আযাব থেকে বাচার জন্য নিজের সন্তান, স্ত্রী এবং
ভাইকেও ফিদিয়া দিতে প্রস্তুত?
উত্তরঃ সূরা মায়ারিজ।
৩৫. সাদকায়ে জারিয়ার বড় ক্ষেত্র কোনটি?
উত্তরঃ দাওয়াত দানের ময়দান।
৩৬. কোন ধরনের পরিবারের পক্ষে সর্বদা আনন্দে মত্ত হয়ে জীবন যাপন
করা অসম্ভব?
উত্তরঃ যে পরিবার জান্নাতি হবে।
৩৭. কোন জিনিস অন্তরকে মেরে ফেলে?
উত্তরঃ অধিক হাসি।
৩৮. রাসুল সা. এর হাদীস অনুযায়ী কবর নিজের ভাষায় প্রতিদিন কথা
বলতে থাকে,
কি কথা বলতে থাকে? যে কোন ২টি
বলুন।
উত্তরঃ ১. আমি অপরিচিত একটি ঘর। ২. আমি একাকী ঘর। ৩. আমি মাটির
ঘর। ৪. আমি পোকা মাকড়ের ঘর।
৩৯. মৃত ব্যক্তিকে যে তিনটি জিনিস অনুসরণ করবে, এর মধ্যে যে দুইটি ফিরে আসবে, তা বর্ণনা করুন।
উত্তরঃ ১. আত্মীয় স্বজন। ২. সম্পদ।
৬৫.মৃত্যুর পর প্রতিটি মানুষকে কবরে সর্বপ্রথম তিনটি প্রশ্ন
করা হবে। তা কি কি?
অথবা কবরে যে ৩টি প্রশ্ন
করা হবে, তা কি কি?
উত্তরঃ ১. মান রাব্বুকা বা তোমার রবকে? ২. মা দ্বীনুকা
বা তোমার দ্বীন কি?
৩. মান নাবিয়্যুকা বা তোমার নবী কে?
৪০. প্রসিদ্ধ হাদীসটি অনুবাদ করুনঃ “القرآن
لك أو عليك – আল কুরআনু
লাকা আও আলাইকা”।
উত্তরঃ কুরআন তোমার পক্ষে দলীল হবে অথবা বিপক্ষেও দলীল।
৪১. আয়াতটির অনুবাদ করুন-كل نفس ذائقة الموت ثم إلينا
ترجعون (কুল্লু নাফসিন
যায়িকাতুল মাউত,
ছুম্মা ইলাইনা তুরযাউন)
উত্তরঃ প্রত্যেক প্রাণীকে মরতে হবে, অতঃপর তোমাদেরকে
আমার কাছে প্রত্যাবর্তন করতে হবে।
৪২. রাসূল সা. বলেছেন ‘যে আমানত
রক্ষা করেনা,
তার ঈমান নেই এবং যে ওয়াদা পালন করে না, তার কি নেই?
বলে বর্ণনা করেছেন?
উত্তরঃ তার দ্বীন নেই।
৪৩. কেয়ামাতের মাঠে প্রথম হিসাব কিসের হবে?
উত্তরঃ নামাযের।
৪৪. প্রসিদ্ধ হাদীসটির অনুবাদ করুন-انما
الأعمال بالنيات (ইন্নামাল আ’মালু বিন্ নিয়াত)।
উত্তরঃ কর্মের ফলাফল নিয়াতের উপর নির্ভর করে।
৪৫. শরীয়াত মোতাবেক একজন মুসলিম তার মোট সম্পত্তির সর্বোচ্চ
কত অংশ অছিয়াত করতে পারবে?
উত্তরঃ এক তৃতীয়াংশ।
৪৬. রাসূল সা. এর সর্বশেষ বাক্য ছিল-يارفيق
الأعلى اللهم اغفرلي (ইয়া রাফিকাল আ’লা, আল্লাহুম্মাগফিরলী)-দোয়াটির অর্থ কি?
উত্তরঃ হে সর্বশ্রেষ্ঠ বন্ধু, আমাকে মাফ করো।
৪৭. আখেরাতের প্রস্তুতি গ্রহণের জন্য কি করতে হবে?
উত্তরঃ সংগঠন ভূক্ত হতে হবে।
৪৮. ব্যক্তির প্রকৃত মাল কোনটি। এই সম্পর্কে নবী করীম সা. তিনটি
বিষয় উল্লেখ করেছেন। প্রথমটি হলো “যা সে খেয়ে শেষ করেছে, দ্বিতীয়টি হলো,যা সে পরিধান করে শেষ করেছে। তৃতীয়টি কি?
উত্তরঃ যা সে দান সদকা করে সঞ্চয় করেছে।
৪৯. “ক্ষনস্থায়ী জিনিষের উপর স্থায়ী জিনিসের
প্রাধান্য দাও”
উক্ত বাণীটি কার?
উত্তরঃ নবী করীম সা. এর।
৫০. নবী করীম সা. টাকার গোলামদের প্রতি কি বলেছেন?
উত্তরঃ লানত।
৫১. একজন মানুষ কতটুকু সম্পদের হকদার? এ সম্পর্কে রাসূল সা. চারটি কথা বলেছেন। ১.আদম সন্তানের জন্য বসবাসের একখানা ঘর।
২. লজ্জাস্থান ঢাকার জন্য একখানা কাপড়। ৩. এক খন্ড রুটি। চতূর্থটি কি?
উত্তরঃ কিছু পানি।
৫২. কারা আল্লাহর পথে সংগ্রাম করার যোগ্য এ সম্পর্কে বলা হয়েছে-“আল্লাহর পথে
সংগ্রাম তাদেরই করা উচিত, যারা দুনিয়ার জীবনের সুখ-সুবিধাকে আখেরাতের বিনিময়ে
বিক্রি করতে পারে।”
আয়াতাংশটি কোন সূরার কত নম্বর আয়াত?
উত্তরঃ সূরা নিসার ৭৪ নং আয়াত।
৫৩. নবী করীম সা. বলেছেন মুমিনদের মধ্যে এ দুটি স্বভাব থাকতে
পারেনা। একটি হচ্ছে দূর্ব্যবহার। অপরটি কি?
উত্তরঃ কৃপণতা।
৫৪. ঈদের খুতবায় নবী করীম সা. মহিলাদেরকে জাহান্নাম থেকে বাঁচার
জন্য কি পরামর্শ দিয়েছিলেন?
উত্তরঃ (আল্লাহর রাস্তায়) খরচ করতে বলেছিলেন।
৫৫. আল কুরআনে বলা হয়েছে “সেদিন আযাব
থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য অপরাধী লোক তার সন্তান, স্ত্রী,
ভাই, আশ্রয় দানকারী নিকটবর্তী পরিবারকে
এমনকি পৃথিবীতে অবস্থানরত সমস্ত লোককে বিনিময়
দিয়ে দিতে চাইবে। যেন তাকে আযাব থেকে নিষ্কিৃতি দেয়া হয়। আয়াতাংশটি উল্লেখিত সূরার
নাম বলুন।
উত্তরঃ সূরা মাআরিজ।
৫৬. আবু সাঈদ রা. বর্ণিত একটি হাদীস। নবী করীম সা. বলেছেন “তোমরা স্বাদ
বিধ্বংসীকে বেশী স্মরণ কর। সেই স্বাদ বিধ্বংসী জিনিষটি কি?
উত্তরঃ মৃত্যু।
৫৭. কবর তার নিজের ভাষায় প্রতিদিনই চারটি কথা বলতে থাকে। ১.
আমি মাটির ঘর। ২. আমি নিঃসঙ্গ একাকী ঘর। ৩. আমি পোকা মাকড়ের ঘর। চতূর্থটি কি?
উত্তরঃ আমি অপরিচিত একটি ঘর।
৫৮. কিয়ামতের দিন কঠিন বিপদে বিশেষ করে যে দু’টি সুপারিশ
কবুল করা হবে। তা কি কি?
উত্তরঃ আল কুরআন ও রোযা।
৫৯. আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন ‘হে ঈমানদারগণ!
আলাহকে ভয় কর।
আর দেখ আগামী কালের জন্য কি পাঠাচ্ছ।” আয়াতাংশটি কোন সূরার কত নং আয়াত?
উত্তরঃ সূরা হাশরের ১৮ নং আয়াত।
৬০. যাদের মধ্যে হেদায়াতের আলো প্রবেশ করেছে, তাদেরকে চিনার উপায় সম্পর্কে নবী সা. যে তিনটি উপায় বলেছে। তা কি কি?
উত্তরঃ ১. দুনিয়ার ঘর হতে দূরে সরে থাকা। ২. আখেরাতের ঘরের প্রতি
ঝুঁকে পড়া। ৩. মৃত্যু আসার পূর্বে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত থাকা।
উপরোক্ত ৬০টি প্রশ্নোত্তর পিডিএফ আঁকারে প্রিন্ট করার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
0 Comments