কিয়ামত দিবসঃ
﴿وَتَبَارَكَ الَّذِي لَهُ مُلْكُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَمَا
بَيْنَهُمَا وَعِندَهُ عِلْمُ السَّاعَةِ وَإِلَيْهِ تُرْجَعُونَ﴾
“বরকতময় তিনিই, নভোমন্ডল,
ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু যার। তাঁরই কাছে আছে কিয়ামতের জ্ঞান এবং তাঁরই দিকে তোমরা
প্রত্যাবর্তিত হবে।” - আয যুখরুফঃ ৮৫
﴿يَسْأَلُونَكَ عَنِ السَّاعَةِ أَيَّانَ مُرْسَاهَا ۖ قُلْ
إِنَّمَا عِلْمُهَا عِندَ رَبِّي ۖ لَا يُجَلِّيهَا لِوَقْتِهَا إِلَّا هُوَ ۚ
ثَقُلَتْ فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ ۚ لَا تَأْتِيكُمْ إِلَّا بَغْتَةً ۗ
يَسْأَلُونَكَ كَأَنَّكَ حَفِيٌّ عَنْهَا ۖ قُلْ إِنَّمَا عِلْمُهَا عِندَ اللَّهِ
وَلَٰكِنَّ أَكْثَرَ النَّاسِ لَا يَعْلَمُونَ﴾
“আপনাকে জিজ্ঞেস করে, কিয়ামত
কখন অনুষ্ঠিত হবে? বলে দিন, এর খবর তো
আমার পালনকর্তার কাছেই রয়েছে। তিনিই
তা অনাবৃত করে দেখাবেন নির্ধারিত সময়ে। আসমান
ও যমীনের জন্য সেটি অতি কঠিন বিষয়। যখন তা
তোমাদের উপর আসবে অজান্তেই এসে যাবে….।” - আল আরাফঃ ১৮৭
﴿بَلْ يُرِيدُ الْإِنسَانُ لِيَفْجُرَ أَمَامَهُ﴾﴿يَسْأَلُ
أَيَّانَ يَوْمُ الْقِيَامَةِ﴾﴿فَإِذَا بَرِقَ الْبَصَرُ﴾﴿وَخَسَفَ الْقَمَرُ﴾﴿وَجُمِعَ
الشَّمْسُ وَالْقَمَرُ﴾﴿يَقُولُ الْإِنسَانُ يَوْمَئِذٍ أَيْنَ الْمَفَرُّ﴾﴿كَلَّا
لَا وَزَرَ﴾﴿إِلَىٰ رَبِّكَ يَوْمَئِذٍ الْمُسْتَقَرُّ﴾
“বরং মানুষ তার ভবিষ্যত জীবনেও ধৃষ্টতা করতে
চায়, সে প্রশ্ন করে-কিয়ামত দিবস কবে? যখন দৃষ্টি চমকে যাবে, চন্দ্র জ্যোতিহীন হয়ে যাবে
এবং সূর্য ও চন্দ্রকে একত্রিত করা হবে-সে দিন মানুষ বলবেঃ পলায়নের জায়গা কোথায় ?
না কোথাও আশ্রয়স্থল নেই। আপনার পালনকর্তার কাছেই সেদিন ঠাঁই হবে।” - আল কিয়ামাহঃ ৫-১২
﴿وَتَرَكْنَا بَعْضَهُمْ يَوْمَئِذٍ يَمُوجُ فِي بَعْضٍ ۖ وَنُفِخَ
فِي الصُّورِ فَجَمَعْنَاهُمْ جَمْعًا﴾
“আমি
সেদিন তাদেরকে দলে দলে তরঙ্গের আকারে ছেড়ে দেব এবং শিঙ্গায় ফুঁৎকার দেয়া হবে। অতঃপর আমি তাদের সবাইকে একত্রিত করে আনব।” - আল কাহফঃ ৯৯
﴿هَلْ يَنظُرُونَ إِلَّا تَأْوِيلَهُ ۚ يَوْمَ يَأْتِي تَأْوِيلُهُ
يَقُولُ الَّذِينَ نَسُوهُ مِن قَبْلُ قَدْ جَاءَتْ رُسُلُ رَبِّنَا بِالْحَقِّ
فَهَل لَّنَا مِن شُفَعَاءَ فَيَشْفَعُوا لَنَا أَوْ نُرَدُّ فَنَعْمَلَ غَيْرَ
الَّذِي كُنَّا نَعْمَلُ ۚ قَدْ خَسِرُوا أَنفُسَهُمْ وَضَلَّ عَنْهُم مَّا
كَانُوا يَفْتَرُونَ﴾
“তারা কি এখন এ অপেক্ষায়ই আছে যে, এর বিষয়বস্তু প্রকাশিত হোক? যেদিন এর বিষয়বস্তু
প্রকাশিত হবে, সেদিন পূর্বে যারা একে ভূলে গিয়েছিল, তারা বলবেঃ বাস্তবিকই আমাদের প্রতিপালকের পয়গম্বরগণ সত্যসহ আগমন করেছিলেন। অতএব, আমাদের জন্যে কোন
সুপারিশকারী আছে কি যে, সুপারিশ করবে অথবা আমাদেরকে পুনঃ
প্রেরণ করা হলে আমরা পূর্বে যা করতাম তার বিপরীত কাজ করে আসতাম। নিশ্চয় তারা নিজেদেরকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। তারা মনগড়া যা বলত, তা উধাও হয়ে
যাবে।” - আল আরাফঃ ৫৩
﴿فَلَمَّا رَأَوْهُ زُلْفَةً سِيئَتْ وُجُوهُ الَّذِينَ كَفَرُوا
وَقِيلَ هَٰذَا الَّذِي كُنتُم بِهِ تَدَّعُونَ﴾
“যখন তারা সেই প্রতিশ্রুতিকে আসন্ন দেখবে তখন
কাফেরদের মুখমন্ডল মলিন হয়ে পড়বে এবং বলা হবেঃ এটাই তো তোমরা চাইতে।” - আল মূলকঃ ২৭
﴿إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُوا لَن تُغْنِيَ عَنْهُمْ أَمْوَالُهُمْ
وَلَا أَوْلَادُهُم مِّنَ اللَّهِ شَيْئًا ۖ وَأُولَٰئِكَ أَصْحَابُ النَّارِ ۚ
هُمْ فِيهَا خَالِدُونَ﴾
“নিশ্চয় যারা কাফের হয়, তাদের ধন সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি আল্লাহর সামনে কখনও কোন কাজে আসবে না। আর তারাই হলো দোযখের আগুনের অধিবাসী। তারা সে আগুনে চিরকাল থাকবে।” - আলে ইমরানঃ ১১৬
﴿وَهُوَ الَّذِي خَلَقَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ بِالْحَقِّ ۖ
وَيَوْمَ يَقُولُ كُن فَيَكُونُ ۚ قَوْلُهُ الْحَقُّ ۚ وَلَهُ الْمُلْكُ يَوْمَ
يُنفَخُ فِي الصُّورِ ۚ عَالِمُ الْغَيْبِ وَالشَّهَادَةِ ۚ وَهُوَ الْحَكِيمُ
الْخَبِيرُ﴾
“তিনিই সঠিকভাবে নভোমন্ডল সৃষ্টি করেছেন। যেদিন তিনি বলবেন: হয়ে যাও, অতঃপর
হয়ে যাবে। তাঁর কথা সত্য। যেদিন শিঙ্গায় ফুৎকার করা হবে, সেদিন তাঁরই
আধিপত্য হবে। তিনি অদৃশ্য বিষয়ে এবং
প্রত্যক্ষ বিষয়ে জ্ঞাত। তিনিই প্রজ্ঞাময়, সর্বজ্ঞ।” - আল
আনআমঃ ৭৩
فَإِذَا نُفِخَ فِي الصُّورِ فَلَا أَنسَابَ
بَيْنَهُمْ يَوْمَئِذٍ وَلَا يَتَسَاءَلُونَ﴾﴿فَمَن ثَقُلَتْ مَوَازِينُهُ
فَأُولَٰئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ﴾﴿وَمَنْ خَفَّتْ مَوَازِينُهُ فَأُولَٰئِكَ
الَّذِينَ خَسِرُوا أَنفُسَهُمْ فِي جَهَنَّمَ خَالِدُونَ﴾
“অতঃপর যখন শিংগায় ফুৎকার দেয়া হবে,
সেদিন তাদের পারস্পরিক আত্নীয়তার বন্ধন থাকবে না এবং একে অপরকে
জিজ্ঞাসাবাদ করবে না। যাদের
পাল্লা ভারী হবে, তারাই হবে সফলকাম, এবং
যাদের পাল্লা হাল্কা হবে তারাই নিজেদের ক্ষতিসাধন করেছে, তারা
দোযখেই চিরকাল বসবাস করবে।” - আল মুমিনুনঃ ১০১-১০৩
﴿هَلْ يَنظُرُونَ إِلَّا أَن تَأْتِيَهُمُ الْمَلَائِكَةُ أَوْ
يَأْتِيَ رَبُّكَ أَوْ يَأْتِيَ بَعْضُ آيَاتِ رَبِّكَ ۗ يَوْمَ يَأْتِي بَعْضُ
آيَاتِ رَبِّكَ لَا يَنفَعُ نَفْسًا إِيمَانُهَا لَمْ تَكُنْ آمَنَتْ مِن قَبْلُ
أَوْ كَسَبَتْ فِي إِيمَانِهَا خَيْرًا ۗ قُلِ انتَظِرُوا إِنَّا مُنتَظِرُونَ﴾
“তারা শুধু এ বিষয়ের দিকে চেয়ে আছে যে,
তাদের কাছে ফেরেশতা আগমন করবে কিংবা আপনার পালনকর্তা আগমন করবেন
অথবা আপনার পালনকর্তার কোন নির্দেশ আসবে। যেদিন আপনার পালনকর্তার কোন নিদর্শন আসবে, সেদিন এমন কোন
ব্যক্তির বিশ্বাস স্থাপন তার জন্যে ফলপ্রসূ হবে না, যে পূর্ব
থেকে বিশ্বাস স্থাপন করেনি কিংবা স্বীয় বিশ্বাস অনুযায়ী কোনরূপ সৎকর্ম করেনি। আপনি বলে দিনঃ তোমরা পথের দিকে চেয়ে থাক, আমরাও পথের দিকে তাকিয়ে রইলাম।” - আল আনআমঃ ১৫৮
﴿قَدْ خَسِرَ الَّذِينَ كَذَّبُوا بِلِقَاءِ اللَّهِ ۖ حَتَّىٰ إِذَا
جَاءَتْهُمُ السَّاعَةُ بَغْتَةً قَالُوا يَا حَسْرَتَنَا عَلَىٰ مَا فَرَّطْنَا
فِيهَا وَهُمْ يَحْمِلُونَ أَوْزَارَهُمْ عَلَىٰ ظُهُورِهِمْ ۚ أَلَا سَاءَ مَا
يَزِرُونَ﴾
“নিশ্চয় তারা ক্ষতিগ্রস্ত, যারা আল্লাহর সাক্ষাৎকে মিথ্যা মনে করেছে। এমনকি, যখন কিয়ামত তাদের কাছে অকস্মাৎ এসে যাবে,
তারা বলবেঃ হায় আফসোস, এর ব্যাপারে আমরা কতই
না ত্রুটি করেছি। তার স্বীয় বোঝা স্বীয়
পৃষ্ঠে বহন করবে। শুনে রাখ, তারা যে
বোঝা বহন করবে, তা নিকৃষ্টতর বোঝা। - আল আনআমঃ ৩১
﴿إِذَا الشَّمْسُ كُوِّرَتْ﴾﴿وَإِذَا النُّجُومُ انكَدَرَتْ﴾﴿وَإِذَا
الْجِبَالُ سُيِّرَتْ﴾﴿وَإِذَا الْعِشَارُ عُطِّلَتْ﴾﴿وَإِذَا الْوُحُوشُ حُشِرَتْ﴾﴿وَإِذَا
الْبِحَارُ سُجِّرَتْ﴾﴿وَإِذَا النُّفُوسُ زُوِّجَتْ﴾﴿وَإِذَا الْمَوْءُودَةُ
سُئِلَتْ﴾﴿بِأَيِّ ذَنبٍ قُتِلَتْ﴾﴿وَإِذَا الصُّحُفُ نُشِرَتْ﴾﴿وَإِذَا
السَّمَاءُ كُشِطَتْ﴾﴿وَإِذَا الْجَحِيمُ سُعِّرَتْ﴾﴿وَإِذَا الْجَنَّةُ
أُزْلِفَتْ﴾﴿عَلِمَتْ نَفْسٌ مَّا أَحْضَرَتْ﴾
“যখন সূর্য আলোহীন হয়ে যাবে, যখন নক্ষত্র মলিন হয়ে যাবে, যখন পর্বতমালা অপসারিত
হবে, যখন দশ মাসের গর্ভবতী উষ্ট্রীসমূহ উপেক্ষিত হবে;
যখন বন্য পশুরা একত্রিত হয়ে যাবে, যখন
সমুদ্রকে উত্তাল করে তোলা হবে, যখন আত্মাসমূহকে যুগল করা হবে,
যখন জীবন্ত প্রোথিত কন্যাকে জিজ্ঞেস করা হবে, কি
অপরাধে তাকে হত্য করা হল? যখন আমলনামা খোলা হবে, যখন আকাশের আবরণ অপসারিত হবে, যখন জাহান্নামের অগ্নি
প্রজ্বলিত করা হবে এবং যখন জান্নাত সন্নিকটবর্তী হবে, তখন
প্রত্যেকেই জেনে নিবে সে কি উপস্থিত করেছে।” - আত তাকবীরঃ ১-১৪
﴿إِذَا زُلْزِلَتِ الْأَرْضُ زِلْزَالَهَا﴾﴿وَأَخْرَجَتِ الْأَرْضُ
أَثْقَالَهَا﴾﴿وَقَالَ الْإِنسَانُ مَا لَهَا﴾﴿يَوْمَئِذٍ تُحَدِّثُ أَخْبَارَهَا﴾﴿بِأَنَّ
رَبَّكَ أَوْحَىٰ لَهَا﴾﴿يَوْمَئِذٍ يَصْدُرُ النَّاسُ أَشْتَاتًا لِّيُرَوْا
أَعْمَالَهُمْ﴾﴿فَمَن يَعْمَلْ مِثْقَالَ ذَرَّةٍ خَيْرًا يَرَهُ﴾﴿وَمَن يَعْمَلْ
مِثْقَالَ ذَرَّةٍ شَرًّا يَرَهُ﴾
“যখন পৃথিবী তার কম্পনে প্রকম্পিত হবে,
যখন সে তার বোঝা বের করে দেবে। এবং মানুষ বলবে, এর কি হল? সেদিন সে
তার বৃত্তান্ত বর্ণনা করবে; কারণ, আপনার
পালনকর্তা তাকে আদেশ করবেন। সেদিন
মানুষ বিভিন্ন দলে প্রকাশ পাবে, যাতে তাদেরকে তাদের কৃতকর্ম
দেখানো হয়। অতঃপর কেউ অণু পরিমাণ সৎকর্ম করলে তা দেখতে
পাবে এবং কেউ অণু পরিমাণ অসৎকর্ম করলে তাও দেখতে পাবে।” - আল যিলযালঃ ১-৮
﴿وَيَوْمَ تَشَقَّقُ السَّمَاءُ بِالْغَمَامِ وَنُزِّلَ
الْمَلَائِكَةُ تَنزِيلًا﴾﴿الْمُلْكُ يَوْمَئِذٍ الْحَقُّ لِلرَّحْمَٰنِ ۚ وَكَانَ
يَوْمًا عَلَى الْكَافِرِينَ عَسِيرًا﴾
“সেদিন আকাশ মেঘমালাসহ বিদীর্ণ হবে এবং সেদিন
ফেরেশতাদের নামিয়ে দেয়া হবে, সেদিন সত্যিকার রাজত্ব হবে
দয়াময় আল্লাহর এবং কাফেরদের পক্ষে দিনটি হবে কঠিন।” - আল ফুরকানঃ ২৫-২৬
﴿أَفَأَمِنُوا أَن تَأْتِيَهُمْ غَاشِيَةٌ مِّنْ عَذَابِ اللَّهِ
أَوْ تَأْتِيَهُمُ السَّاعَةُ بَغْتَةً وَهُمْ لَا يَشْعُرُونَ﴾
“তারা কি নির্ভীক হয়ে গেছে এ বিষয়ে যে,
আল্লাহর আযাবের কোন বিপদ তাদেরকে আবৃত করে ফেলবে অথবা তাদের কাছে
হঠাৎ কিয়ামত এসে যাবে, অথচ তারা টেরও পাবে না?” - ইউসুফঃ ১০৭
﴿مَا يَنظُرُونَ إِلَّا صَيْحَةً وَاحِدَةً تَأْخُذُهُمْ وَهُمْ
يَخِصِّمُونَ﴾ فَلَا يَسْتَطِيعُونَ تَوْصِيَةً وَلَا إِلَىٰ أَهْلِهِمْ
يَرْجِعُونَ﴾
“তারা কেবল একটা ভয়াবহ শব্দের অপেক্ষা করছে,
যা তাদেরকে আঘাত করবে তাদের পারস্পরিক বাকবিতন্ডাকালে। তখন তারা ওছিয়ত করতেও সক্ষম হবে না। এবং তাদের পরিবার-পরিজনের কাছেও ফিরে যেতে পারবে না।” - ইয়া-সীনঃ ৪৯-৫০
﴿وَاتَّقُوا يَوْمًا لَّا تَجْزِي نَفْسٌ عَن نَّفْسٍ شَيْئًا
وَلَا يُقْبَلُ مِنْهَا شَفَاعَةٌ وَلَا يُؤْخَذُ مِنْهَا عَدْلٌ وَلَا هُمْ
يُنصَرُونَ﴾
“আর সে দিনের ভয় কর, যখন
কেউ কারও সামান্য উপকারে আসবে না এবং তার পক্ষে কোন সুপারিশও কবুল হবে না; কারও কাছ থেকে ক্ষতিপূরণও নেয়া হবে না এবং তারা কোন রকম সাহায্যও পাবে না।” - আল বাকারাহঃ ৪৮
﴿إِنَّ السَّاعَةَ آتِيَةٌ أَكَادُ أُخْفِيهَا لِتُجْزَىٰ كُلُّ
نَفْسٍ بِمَا تَسْعَىٰ﴾
“কিয়ামত অবশ্যই আসবে, আমি
(আল্লাহ্) তা গোপন রাখতে চাই; যাতে প্রত্যেকেই তার কর্মানুযায়ী
ফল লাভ করে।” - ত্বা-হাঃ ১৫
0 Comments