প্রশ্নোত্তর – তাফহীমুল কুরআন – সূরা আর রা’দ
1. সুরা রা’দ কোথায় অবতীর্ণ হয়?
উত্তরঃ
মক্কায়।
2. সুরা আর রা’দে আয়াত সংখ্যা কয়টি?
উত্তরঃ
৪৩টি।
3. সুরা আর রা’দে রূকু সংখ্যা কয়টি?
উত্তরঃ ৬টি।
4. সুরা আর রা’দ নাযিলকালীন সময়ে নবী করীম সা. কয়টি মৌলিক বিষয়ের
উপর ঈমাণ আনার জন্যে আহবান করতেছিলেন? এর যে কোন একটি বলুন।
উত্তরঃ
তিনটি, ইলাহ, তৌহীদ,
পরকালীন জীবন/আখেরাত, হযরত মুহাম্মদ সা.,
আল্লাহর রসুল / রেসালত।
5. بِغَيْرِ عَمَدٍ শব্দের অর্থ
কি?
উত্তরঃ
নির্ভর বা খুঁটি ব্যতিরেকে।
6. الشَّمْسَ শব্দের অর্থ
কি?
উত্তরঃ
সুর্য।
7. الْقَمَر শব্দের অর্থ
কি?
উত্তরঃ
চন্দ্র।
8. বিশ্ব সম্রাজ্যের কেন্দ্র কি?
উত্তরঃ আরশ।
9. কে বিশ্বলোকের প্রভুত্ব ও কর্তৃত্ব করতেছেন?
উত্তরঃ
আল্লাহ।
10. যমীন হইতে আকাশ মণ্ডল পর্যন্ত সৃষ্টিলোক একটি অখণ্ড ও
অবিভাজ্য ব্যবস্থা কিসের যুক্তি প্রমাণের ভিত্তি?
উত্তরঃ
তওহীদের।
11. এই বিশ্ব প্রকৃতির সামগ্রিক সত্তা এই বিশ্ব ব্যবস্থা কি নয়
বলে জানিয়েছেন?
উত্তরঃ
চিরন্তন ও শাশ্বত নয়।
12. এই বিশ্বব্যবস্থার জন্যে একটি বিষয় নির্দিষ্ট হয়ে আছে যার পর
বিশ্বব্যবস্থা শেষ হয়ে যাবে। তা কি?
উত্তরঃ সময়।
13. এই বিশ্বব্যবস্থা ধ্বংস হওয়ার পর এক নবতর ব্যবস্থা গড়ে উঠবে
তার নাম কি?
উত্তরঃ
কিয়ামত।
14. কোন বিষয়টি না আসাই অসম্ভব?
উত্তরঃ
কিয়ামত।
15. কুরআন মজীদে যেসব বিষয়ের প্রতি ঈমান আনার দাওয়াত দিয়েছেন
তার অগনিত নিদর্শন কোথায় পাওয়া যাবে?
উত্তরঃ
আকাশ ও যমীনে।
16. মহান স্রষ্টা মানুষকে দুইটি আলাদা বৈশিষ্ট সম্পন্ন
বানিয়েছেন। বৈশিষ্ট দুইটি কি কি?
উত্তরঃ
বুদ্ধি ও চেতনা এবং ইচ্ছা ও ইখতিয়ার
সম্পন্ন।
17. মহান আল্লাহ তাআলা মানুষকে মৃত্যুরপর জীবিত করতে পারবে না
বলে ধারণা করা কিসের লক্ষণ?
উত্তরঃ
নির্বুদ্ধিতা / আহম্মকি ও অবিবেচনারই লক্ষণ।
18. পরকালে অস্বীকার আসলে কিসের অস্বীকার?
উত্তরঃ
আল্লাহকে অস্বীকার।
19. মাটিতে মিলিয়া মিশিয়া যাওয়ার পর পুনরায় সৃষ্ট হওয়াই অসম্ভব , কাফেরদের এই কথার মধ্যে কোন বিশ্বাস নিহিত রয়েছে?
উত্তরঃ
(নাউযুবিল্লাহ ) সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ অক্ষম, অসমর্থ, অজ্ঞ
ও বুদ্ধিহীন।
20.গলদেশে শিকল বা জিঞ্জির লাগানো থাকা কিসের লক্ষণ?
উত্তরঃ
কয়েদীর।
21. কাফেররা কোন বিষয়টির অস্বীকৃতিতে নিমজ্জিত-যদি ও ইহা একেবারই
অসংগত ব্যাপার?
উত্তরঃ
পরকাল।
22. হে রব আমাদের হিসাব এখনই চুকাইয়া দাও, পরকালের জন্যে উঠাইয়ে রাখিও না।
কথাটি কারা বলত?
উত্তরঃ
কাফেররা।
23.হযরত মুহাম্মদ সা. এর
নবুয়ত ও রিসালতকে যাচাইয়ের জন্যে কাফেররা কোন ধরণের নিদর্শন দেখতে চেয়েছিল?
উত্তরঃ বিস্ময়কর
কীর্তি বা নির্দশন।
24. সুরা রা’দে তাদের (কাফেরদের)কে শান্ত ও পরিতৃপ্ত করার জন্যে
কি দেখানোর চিন্তায় না পরার কথা বলা হয়েছে?
উত্তরঃ
কীর্তি।
25.কাদেরকে সতর্ক ও সজাক করা রসুল সা. এর দায়িত্ব বলে বলা
হয়েছে?
উত্তরঃ
যারা গাফলতির মহা নিদ্রায় অচেতন।
26. প্রত্যেক জাতিতে একজন না একজন কি নিযুক্ত করিয়াছেন?
উত্তরঃ
পথপ্রদর্শক।
27.বলা হয়েছে
আল্লাহতাআলা তোমাদের এক এক ব্যক্তিকে সেই সময় থেকে জানেন, তা কোন সময় হতে?
উত্তরঃ
মায়ের গর্ভে অংকুরিত হওয়া থেকে।
28.আল্লাহ তাআলা মানুষের কিসের গতিবিধির উপর নজর রাখেন?
উত্তরঃ
কাজের।
29. আল্লাহর ফয়সালাকে নিয়ন্ত্রিত বা পরিবর্তিত করার মত আসমান
যমীনে কি নাই?
উত্তরঃ কোন
শক্তি নাই।
30.
মায়ের গর্ভে
সন্তানের বাড়তি কমতি কার নিয়ন্ত্রণ অনুসার হয়ে থাকে?
উত্তরঃ
আল্লাহর।
31. মহান আল্লাহর রাজত্বে যারা নিজেদেরকে দায়িত্বহীন কর ছেড়ে
দিয়েছে এবং কোনদিন কারো সম্মুখেই নিজেদের কাজ কর্ম সম্পর্কে জবাবদিহি করতে হবে না
মনে করে জীবন যাপন করে, আসলে তারা নিজেরা নিজেদের
জন্যে কি টেনে আনে?
উত্তরঃ
দুর্ভাগ্য।
32.কোন পীর দরবেশ, বুজর্গ কিংবা জিন বা ফেরেশতা
নযর নিয়াযের ঘুষ নিয়ে মানুষের কৃত খারাপ আমলের শাস্তি হতে নিস্কৃতি দিতে পারবে-এ
ধারণাটি কি?
উত্তরঃ ভুল।
33.
মেঘের গর্জন
কি প্রবাহিত হওয়ার প্রকাশ করে?
উত্তরঃ
বায়ু।
34.বিদ্যুত চমককে কি আগমনের উপায় বানিয়ে দিয়েছেন?
উত্তরঃ
বৃষ্টি।
35.
আল্লাহ তাঁর
নিজস্ব গুণাবলীতে কি?
উত্তরঃ নির্মল/নির্দোষ।
36.স্বীয় খোদায়ীর ক্ষেত্রে আল্লাহ কি?
উত্তরঃ লা-শরীক।
37.
কারা মেঘের
গর্জন ধ্বনি ছাড়া আর কিছুই শুনতে পায় না?
উত্তরঃ
যারা জন্তু জানোয়ারের মত শুনিতে অভ্যস্ত।
38.
কারা মেঘের
গর্জনে তাওহীদের ঘোষণা শুনিতে পায়?
উত্তরঃ
যারা সজাগ শ্রবণ শক্তি সম্পন্ন।
39.আল্লাহ তাআলার দাপট ও প্রতাপে কাদের ভীত কম্পিত হওয়ার কথা
বলা হয়েছে?
উত্তরঃ ফেরেশতাদের।
40.মুশরিক লোকেরা সকল যুগে ও কালে ফেরেশতাদেরকে কি রূপে গণ্য
করিয়াছে?
উত্তরঃ
দেবতা ও মাবুদ।
41. ফেরেশতারা নিজেদের মনিবের (আল্লাহর) প্রতাপে কম্পিত হইয়া কি
করতে থাকে?
উত্তরঃ
তসবীহ।
42. আনুগত্য ও অবনত হওয়া, আদেশ পালন করা ও
বিনয়ে মাথা নত করিয়া দেওয়াকে আরবীতে কি বলা হয়?
উত্তরঃ
সিজদা।
43.যমীন ও আকাশ রাজ্যেও প্রতিটি সৃষ্টিই আল্লাহকে সিজদা করে। এই সিজদার অর্থ কি?
উত্তরঃ আল্লাহর
আইন / বিধানের আনুগত্য।
44. মুমিন লোকেরা অন্তরের অকৃত্রিম নিষ্ঠা ও আগ্রহ সহকারে
আল্লাহর নিকট কি করে?
উত্তরঃ আত্মসমর্পন
করে।
45.আল্লাহর কোন আইনের বরখেলাপ করা কফেরদের শক্তির বাহিরে?
উত্তরঃ
প্রকৃতিক আইনের।
46. সকালে ও সন্ধ্যায় পশ্চিম ও পুর্ব দিকে ঝুকিয়া পড়াকে ছায়ার
কি বলা হয়েছে?
উত্তরঃ
সিজদা।
47.রাসুলুল্লাহ সা. যখন কাফেরদেরকে রব সম্পর্কে প্রশ্ন করেছিল,
তখন কাফেরেরা জবাবে কি করত?
উত্তরঃ চুপ
ও নির্বাক হয়ে থাকত।
48.যার সম্মুখে চর্তুদিকে আল্লার একত্বের অকাট্য নিদর্শনসমুহ
উজ্জল, উদ্ভাসিত ও পরিব্যপ্ত হয়ে থাকা সত্ত্বেও
তার কোন একটি জিনিসও দেখতে পায় না, তাকে কি বলা হয়েছে?
উত্তরঃ
অন্ধ।
49. যার জন্যে বিশ্বলোকের কণায়, অনুতে অনুতে ও প্রতি পল্লবে সৃষ্টিকর্তার পরিচিতির বিরাট দফতর উম্মুক্ত
হয়ে রয়েছে, তাকে কি রূপে অখ্যায়িত করা হয়েছে?
উত্তরঃ চক্ষুষ্মান।
50.
যাহা নবী
করীম সা. ও তাঁর অনুসারীরা লাভ করেছেন, তাকে কি বলে অখ্যায়িত করা হয়েছে?
উত্তরঃ আলো।
51. খোদাদ্রোহীতাকে কি বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে?
উত্তরঃ
অন্ধকার।
52.যে নিজের জোরে ও শক্তিতে সকলের উপর হুকুম চালায় ও সকলকে
পরাজিত, পরাভুত এবং অধীন করিয়া লয় এমন সত্তার জন্যে
কুরআনে কি শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে?
উত্তরঃ قهار (কাহ্হার)।
53.
নবী করীম সা.
এর প্রতি ওহীর মাধ্যমে যে ইলম নাযিল হইয়াছে, তাকে কিসের সহিত তুলনা করা হয়েছে?
উত্তরঃ
বৃষ্টির।
54.ঈমানদার সুস্থ প্রকৃতির লোকদেরকে কিসের সমতুল্য মনে করা
হয়েছে?
উত্তরঃ নদ
নদীর।
55.
ইসলামী
আন্দোলনের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধবাদী ও অমান্যকারীরা যে গণ্ডগোলের সৃষ্টি করিয়া
রাখিয়াছে তাকে কি বলে মনে করা হয়েছে?
উত্তরঃ
ফেনা ও আবর্জনা।
56.খাঁটি ধাতুকে গলাইয়া কাজের উপযুক্ত বানাইয়া লওয়ার উদ্দেশ্যে
কি করা হয়?
উত্তরঃ
অগ্নিকুণ্ড উত্তপ্ত করা হয়।
57.
সাংঘাতিকভাবে
কিংবা কঠিনভাবে হিসাব লওয়ার তাৎপর্য কি?
উত্তরঃ কোন
দোষত্রুটি মাফ না করা।
58.
যারা দুনিয়ায়
আল্লাহর সহিত পুর্ণভাবে আনুগত্যের সম্পর্ক রাখিয়া চলিয়াছে, আদেশ পালনকারী হইয়া রহিয়াছে, তাদের সহিত কি ধরণের
হিসাব গ্রহণের ব্যবহার করা হবে?
উত্তরঃ সহজ।
59.কিসের কারণে মুসলিমদের দোষত্রুটি অনেকাংশে মাফ হয়ে যাবে?
উত্তরঃ নেক
আমলের কারণে।
60.আল্লাহর দরবারে ভালো মন্দের আমলনামা অবশ্যই পেশ করা হবে।
কিন্তু যাকে জিজ্ঞেস করা হবে তার ব্যপারে রাসূলুল্লাহ সা. কি বলেছেন?
উত্তরঃ সে
তো মারা পড়বে।
61. আল্লাহর দেওয়া শক্তি সমর্থকে ব্যবহার করা আপনা আপনিই
মানুষকে আল্লাহর সহিত কিসের চুক্তিতে বাঁধিয়া দেয়?
উত্তরঃ
দাসত্ব।
62. আল্লাহর নাফরমানীর কাজে যেসব স্বার্থ সুবিধা ও স্বাদ
আস্বাদনের লোভ জাগে, তাহা দেখিয়া তাহাদের (মুমিনদের)
কি হয় না?
উত্তরঃ
পদস্খলন।
63.আল্লাহর আদেশ পালন করিয়া চলায় যেসব ক্ষতি নোকছান ও দুঃখ
কষ্টের আশংকা হয়, তাহা সবই তাহারা (মুমিনরা) কি করে?
উত্তরঃ
বরদাশত।
64. মুমিনের পুর্ণ জীবন প্রকৃতপক্ষে কিসের জীবন?
উত্তরঃ
সবর বা ধৈর্যের।
65.তাহারা (মুমিনরা) আল্লাহর সন্তোষ লাভের আশায় এবং পরকালের
চিরস্থায়ী শুভ ফলের আকাংখায় এই দুনিয়ায়-ই কি গ্রহণ করে?
উত্তরঃ
আত্মসংযম।
66. গুণাহের দিকে নফসের আকর্ষণ ও ঝোঁককে কিসের হাতিয়ার দ্বারা
প্রতিরোধ করে?
উত্তরঃ
ধৈর্যের।
67.তাহারা (মুমিনরা) অন্যায়ের মুকাবিলায় কি করে?
উত্তরঃ
ন্যায় ও পুণ্য করে।
68.পাপকে তাহারা (মুমিনরা) কি দ্বারা মুকাবিলা করে?
উত্তরঃ
কল্যাণময় কাজ দ্বারা।
69. তাদের (মুমিনদের) উপর যতই যুলূম করুক না কেন, জওয়াবে তাহারা যুলুম করে না-তাহারা কি করে?
উত্তরঃ ইনসাফ।
70.
তাহাদের
(মুমিনদের) বিরুদ্ধে যতই মিথ্যা বলা হউক না কেন, জওয়াবে মুমিনরা কি বলবে?
উত্তরঃ
সত্য।
71. অপর লোকেরা যতই বিশ্বাসঘাতকতা করুক না কেন, তাহারা (মুমিনরা) সব সময় কি রক্ষা করবে?
উত্তরঃ
বিশ্বাসপরায়নতা।
72.রাসুলুল্লাহ সা. বলিয়াছেন তোমরা নিজেদের নফসকে অনুসারী
বানাও, কিসের অনুসারী বানাতে বলা হয়েছে?
উত্তরঃ
একটি নিয়মের
73.
আমি কাহারো
প্রতি সন্তুষ্ট হই কি অসন্তুষ্ট সর্বাস্থায় কিসের কথা বলব?
উত্তরঃ
ইনসাফের।
74.যে আমার হক মারবে আমি তাহার প্রতি কি করব?
উত্তরঃ হক
আদায় করব।
75.
যে আমাকে
বঞ্চিত করবে আমি তাহাকে কি করব?
উত্তরঃ দান।
76.যে আমার উপর যুলুম করিবে আমি তাহাকে কি করিব?
উত্তরঃ মাফ।
77.
হযরত উমর
ফারুক রা. এর বর্ণনানুসারেঃ যে ব্যক্তি তোমার সহিত কারবার করার ব্যাপারে আল্লাহকে
ভয় করে না, তাহাকে শাস্তি দানের উত্তম পন্থা কি?
উত্তরঃ
তুমি তাহার সহিত আল্লাহর প্রতি ভয় করিয়া করবার করবে।
78.
চারিদিক হইতে
কাহারা জান্নাতিদেরকে সালাম করিবে?
উত্তরঃ
ফিরেশতারা।
79.ফিরেশতারা জান্নাতিদেরকে কিসের সুসংবাদ দিবে?
উত্তরঃ
শান্তি আর নিরাপত্তার।
80.
মক্কার
কাফেরগণ আকীদা ও আমলের ভালো মন্দ দেখার পরিবর্তে কিসের দৃষ্টিতে মানুষের মুল্য ও
মর্যাদা নির্ধারিত করিত?
উত্তরঃ ধনী
ও দরিদ্র হওয়ার দৃষ্টিতে।
81. যাহাদের অবস্থা দীন দরিদ্র তাহাদেরকে মক্কার কাফেরা কি মনে
করত?
উত্তরঃ
আল্লাহর অপ্রিয় অভিশপ্ত।
82.মক্কার কাফেররা কাহাকে নবী করীম সা. এর সাহাবাদের তুলনায়
অনেক মর্যাদাবান ও সম্মানার্হ মনে করিত?
উত্তরঃ
কুরাইশ সরদারকে।
83.
মুর্খরা, তোমার সঠিক পথ লাভ করিতেছে না, ইহার কারণ নিদর্শনের
অভাব বা অনুপস্থিতি নয়, ইহার আসল অভাব কিসের?
উত্তরঃ
আগ্রহের।
84.লোকের কিসের পরিবর্তন না আসিলেও তাহা সংশোধিত না হইলে
হেদায়াত লাভ কিছুতেই সম্ভব নয়?
উত্তরঃ
চিন্তা ও দৃষ্টিভংগিতে।
85.
শিরককে কি
বলা হয়েছে?
উত্তরঃ
কুট-কৌশল (মক্কারী)।
86.মুসা নবী কি সংগে লইয়া আসিয়াছিলেন বলিয়া বিরুদ্ধবাদীরা
বলিতেছিল?
উত্তরঃ
শ্বেত হস্ত ও যষ্টি।
87.
ঈসা মসীহ কোন
রোগীদের নিরাময় বানাইয়া দিতেন?
উত্তরঃ
অন্ধ এবং কুষ্ট রোগীদের।
88.
সালেহ আ. এর
নিদর্শন কি ছিল?
উত্তরঃ
উষ্ট্রী ।
89.নবী রসুলগণ নিজেরা কিসের দাবীদার নন?
উত্তরঃ
খোদায়ী শক্তির।
90.উম্মুল কিতাব অর্থ কি?
উত্তরঃ মুল
ও আসল কিতাব।
91. এমন প্রত্যেক ব্যক্তিই সাক্ষ্য দিবে যে, আমি যাহা কিছুই পেশ করিতেছি, অতীত নবী রসুলগণও সেই
শিক্ষা লইয়াই আসিয়াছিলেন, কোন সেই প্রত্যেক ব্যক্তি যারা
সাক্ষী দিবেন?
উত্তরঃ
যারা আসমানী কিতাবসমুহের জ্ঞানে সমৃদ্ধ।
92. সত্যের আওয়াজ স্তব্ধ করিয়া দেওয়ার উদ্দেশ্যে কোন সব হাতিয়ার
ব্যবহত হওয়া আজিকার জন্য কোন নুতন কথা নয়?
উত্তরঃ
মিথ্যা ধোঁকাবাজী ও যুলুমের।
93.কাফেরদের পরিধি চারিদিক হইতে ক্রমশ সংকীর্ণ হইয়া আসিতেছে
ইহা তাহাদের জন্য কিসের লক্ষণ?
উত্তরঃ
দুর্ভাগ্যের।
অন্যান্য সূরা ও বইয়ের উপর প্রশ্নোত্তর জানতে এখানে ক্লিক করুন।
0 Comments