আল্লাহর
শ্রেষ্ঠত্বঃ
﴿الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ﴾﴿الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ﴾﴿مَالِكِ
يَوْمِ الدِّينِ﴾
“যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ তা’ আলার যিনি সকল
সৃষ্টি জগতের পালনকর্তা। যিনি
নিতান্ত মেহেরবান ও দয়ালু। যিনি
বিচার দিনের মালিক।” - আল ফাতিহাঃ ২-৪
﴿الَّذِي جَعَلَ لَكُمُ الْأَرْضَ فِرَاشًا وَالسَّمَاءَ بِنَاءً
وَأَنزَلَ مِنَ السَّمَاءِ مَاءً فَأَخْرَجَ بِهِ مِنَ الثَّمَرَاتِ رِزْقًا
لَّكُمْ ۖ فَلَا تَجْعَلُوا لِلَّهِ أَندَادًا وَأَنتُمْ تَعْلَمُونَ﴾
“যে পবিত্রসত্তা তোমাদের জন্য ভূমিকে বিছানা
এবং আকাশকে ছাদ স্বরূপ স্থাপন করে দিয়েছেন, আর আকাশ থেকে
পানি বর্ষণ করে তোমাদের জন্য ফল-ফসল উৎপাদন করেছেন তোমাদের খাদ্য হিসাবে। অতএব, আল্লাহর সাথে তোমরা অন্য
কাকেও সমকক্ষ করো না।
বস্তুতঃ এসব তোমরা জানো।” - আল
বাকারাহঃ ২২
﴿هُوَ الَّذِي خَلَقَ لَكُم مَّا فِي الْأَرْضِ جَمِيعًا ثُمَّ
اسْتَوَىٰ إِلَى السَّمَاءِ فَسَوَّاهُنَّ سَبْعَ سَمَاوَاتٍ ۚ وَهُوَ بِكُلِّ
شَيْءٍ عَلِيمٌ﴾
“তিনিই সে সত্ত্বা যিনি সৃষ্টি করেছেন
তোমাদের জন্য যা কিছু জমীনে রয়েছে সে সমস্ত। তারপর তিনি মনোসংযোগ করেছেন আকাশের প্রতি। বস্তুতঃ তিনি তৈরী করেছেন সাত আসমান। আর
আল্লাহ সর্ববিষয়ে অবহিত।” - আল
বাকারাহঃ ২৯
﴿أَوَلَا يَعْلَمُونَ أَنَّ اللَّهَ يَعْلَمُ مَا يُسِرُّونَ وَمَا
يُعْلِنُونَ﴾
“তারা (মুনাফিকরা) কি এতটুকুও জানে না যে,
আল্লাহ সেসব বিষয়ও পরিজ্ঞাত যা তারা গোপন করে এবং যা প্রকাশ করে?”
- আল বাকারাহঃ ৭৭
﴿وَلِلَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ ۚ فَأَيْنَمَا تُوَلُّوا
فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ ۚ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ﴾
“পূর্ব ও পশ্চিম আল্লারই। অতএব, তোমরা যেদিকেই মুখ ফেরাও,
সেদিকেই রয়েছে আল্লাহর চেহারা। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বদিক পরিবেষ্টনকারী, সর্বজ্ঞ।” - আল বাকারাহঃ ১১৫
﴿بَدِيعُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ ۖ وَإِذَا قَضَىٰ أَمْرًا
فَإِنَّمَا يَقُولُ لَهُ كُن فَيَكُونُ﴾
“তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের উদ্ভাবক। যখন তিনি কোন কার্য সম্পাদনের সিন্ধান্ত নেন, তখন সেটিকে একথাই বলেন, ‘হয়ে যাও’ তৎক্ষণাৎ তা হয়ে
যায়।” - আল বাকারাহঃ ১১৭
﴿ثُمَّ أَفِيضُوا مِنْ حَيْثُ أَفَاضَ النَّاسُ وَاسْتَغْفِرُوا
اللَّهَ ۚ إِنَّ اللَّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ﴾
“অতঃপর (তওয়াফের জন্যে) দ্রুতগতিতে সেখান
থেকে ফিরে আস, যেখান থেকে সবাই ফিরে। আর আল্লাহর কাছেই মাগফেরাত কামনা কর। নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল, অতি দয়ালু।” - আল বাকারাহঃ ১৯৯
﴿فَإِن زَلَلْتُم مِّن بَعْدِ مَا جَاءَتْكُمُ الْبَيِّنَاتُ
فَاعْلَمُوا أَنَّ اللَّهَ عَزِيزٌ حَكِيمٌ﴾
“অতঃপর তোমাদের মাঝে পরিস্কার নির্দেশ এসে
গেছে বলে জানার পরেও যদি তোমরা পদস্খলিত হও, তাহলে নিশ্চিত
জেনে রেখো, আল্লাহ পরাক্রমশালী, বিজ্ঞ।” - আল বাকারাহঃ ২০৯
﴿سَلْ بَنِي إِسْرَائِيلَ كَمْ آتَيْنَاهُم مِّنْ آيَةٍ بَيِّنَةٍ
ۗ وَمَن يُبَدِّلْ نِعْمَةَ اللَّهِ مِن بَعْدِ مَا جَاءَتْهُ فَإِنَّ اللَّهَ
شَدِيدُ الْعِقَابِ﴾
“বনী ইসরাঈলদিগকে জিজ্ঞেস কর, তাদেরকে আমি কত স্পষ্ট নির্দশনাবলী দান করেছি। আর আল্লাহর নেয়ামত পৌছে যাওয়ার পর যদি কেউ সে নেয়ামতকে পরিবর্তিত করে দেয়, তবে আল্লাহর আযাব অতি কঠিন।” - আল বাকারাহঃ ২১১
﴿اللَّهُ لَا إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّومُ ۚ لَا
تَأْخُذُهُ سِنَةٌ وَلَا نَوْمٌ ۚ لَّهُ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَمَا فِي
الْأَرْضِ ۗ مَن ذَا الَّذِي يَشْفَعُ عِندَهُ إِلَّا بِإِذْنِهِ ۚ يَعْلَمُ مَا
بَيْنَ أَيْدِيهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ ۖ وَلَا يُحِيطُونَ بِشَيْءٍ مِّنْ عِلْمِهِ
إِلَّا بِمَا شَاءَ ۚ وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ ۖ وَلَا يَئُودُهُ
حِفْظُهُمَا ۚ وَهُوَ الْعَلِيُّ الْعَظِيمُ﴾
“আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন উপাস্য নেই, তিনি জীবিত, সবকিছুর ধারক। তাঁকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না এবং নিদ্রাও নয়। আসমান ও যমীনে যা কিছু রয়েছে, সবই তাঁর। কে আছ এমন, যে সুপারিশ করবে তাঁর কাছে তাঁর অনুমতি ছাড়া? দৃষ্টির
সামনে কিংবা পিছনে যা কিছু রয়েছে সে সবই তিনি জানেন। তাঁর জ্ঞানসীমা থেকে তারা কোন কিছুকেই পরিবেষ্টিত করতে পারে না, কিন্তু যতটুকু তিনি ইচ্ছা করেন। তাঁর সিংহাসন সমস্ত আসমান ও যমীনকে পরিবেষ্টিত করে আছে। আর সেগুলোকে ধারণ করা তাঁর পক্ষে কঠিন নয়। তিনিই সর্বোচ্চ এবং সর্বাপেক্ষা মহান।” - আল বাকারাহঃ ২৫৫
﴿رَبَّنَا لَا تُزِغْ قُلُوبَنَا بَعْدَ إِذْ هَدَيْتَنَا وَهَبْ
لَنَا مِن لَّدُنكَ رَحْمَةً ۚ إِنَّكَ أَنتَ الْوَهَّابُ﴾
“হে আমাদের পালনকর্তা! সরল পথ প্রদর্শনের পর
তুমি আমাদের অন্তরকে সত্যলংঘনে প্রবৃত্ত করোনা এবং তোমার নিকট থেকে আমাদিগকে
অনুগ্রহ দান কর। তুমিই সব কিছুর দাতা।” - আলে ইমরানঃ ৮
﴿قُلْ إِن تُخْفُوا مَا فِي صُدُورِكُمْ أَوْ تُبْدُوهُ يَعْلَمْهُ
اللَّهُ ۗ وَيَعْلَمُ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَمَا فِي الْأَرْضِ ۗ وَاللَّهُ
عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ﴾
“বলে দিন, তোমরা যদি
মনের কথা গোপন করে রাখ অথবা প্রকাশ করে দাও, আল্লাহ সে সবই
জানতে পারেন। আর আসমান ও জমিনে যা
কিছু আছে, সেসব ও তিনি জানেন। আল্লাহ সর্ব বিষয়ে শক্তিমান।” - আলে ইমরানঃ ২৯
﴿وَلِلَّهِ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَمَا فِي الْأَرْضِ ۚ وَإِلَى
اللَّهِ تُرْجَعُ الْأُمُورُ﴾
“আর যা কিছু আসমান ও যমীনে রয়েছে সে সবই
আল্লাহর এবং আল্লাহর প্রতিই সবকিছু প্রত্যাবর্তনশীল।” - আলে ইমরানঃ ১০৯
﴿وَلِلَّهِ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَمَا فِي الْأَرْضِ ۚ يَغْفِرُ
لِمَن يَشَاءُ وَيُعَذِّبُ مَن يَشَاءُ ۚ وَاللَّهُ غَفُورٌ رَّحِيمٌ﴾
“আর যা কিছু আসমান ও যমীনে রয়েছে, সেসবই আল্লাহর। তিনি
যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করবেন, যাকে ইচ্ছা আযাব দান করবেন। আর আল্লাহ হচ্ছেন ক্ষমাকারী, করুণাময়।” - আলে ইমরানঃ ১২৯
﴿وَلَئِن قُتِلْتُمْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ أَوْ مُتُّمْ
لَمَغْفِرَةٌ مِّنَ اللَّهِ وَرَحْمَةٌ خَيْرٌ مِّمَّا يَجْمَعُونَ﴾
“আর তোমরা যদি আল্লাহর পথে নিহত হও কিংবা
মৃত্যুবরণ কর, তোমরা যা কিছু সংগ্রহ করে থাকো আল্লাহ তা’আলার
ক্ষমা ও করুণা সে সবকিছুর চেয়ে উত্তম।” - আলে ইমরানঃ ১৫৭
﴿إِنَّ اللَّهَ لَا يَظْلِمُ مِثْقَالَ ذَرَّةٍ ۖ وَإِن تَكُ
حَسَنَةً يُضَاعِفْهَا وَيُؤْتِ مِن لَّدُنْهُ أَجْرًا عَظِيمًا﴾
“নিশ্চয়ই আল্লাহ কারো প্রাপ্য হক
বিন্দু-বিসর্গও রাখেন না; আর যদি তা সৎকর্ম হয়, তবে তাকে দ্বিগুণ করে দেন এবং নিজের পক্ষ থেকে বিপুল সওয়াব দান করেন।” - আন নিসাঃ ৪০
﴿وَلِلَّهِ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَمَا فِي الْأَرْضِ ۚ وَكَانَ
اللَّهُ بِكُلِّ شَيْءٍ مُّحِيطًا﴾
“যা কিছু নভোন্ডলে আছে এবং যা কিছু ভুমন্ডলে
আছে, সব আল্লাহরই। সব বস্তু আল্লাহর মুষ্ঠি বলয়ে।” - আন নিসাঃ ১২৬
﴿إِن يَشَأْ يُذْهِبْكُمْ أَيُّهَا النَّاسُ وَيَأْتِ بِآخَرِينَ ۚ
وَكَانَ اللَّهُ عَلَىٰ ذَٰلِكَ قَدِيرًا﴾
“হে মানবকূল, যদি
আল্লাহ তোমাদেরকে সরিয়ে তোমাদের জায়গায় অন্য কাউকে প্রতিষ্ঠিত করেন? বস্তুতঃ আল্লাহর সে ক্ষমতা রয়েছে।” - আন নিসাঃ ১৩৩
﴿يَا أَيُّهَا النَّاسُ قَدْ جَاءَكُمُ الرَّسُولُ بِالْحَقِّ مِن
رَّبِّكُمْ فَآمِنُوا خَيْرًا لَّكُمْ ۚ وَإِن تَكْفُرُوا فَإِنَّ لِلَّهِ مَا فِي
السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ ۚ وَكَانَ اللَّهُ عَلِيمًا حَكِيمًا﴾
“হে মানবজাতি! তোমাদের পালনকর্তার যথার্থ
বাণী নিয়ে তোমাদের নিকট রসূল এসেছেন, তোমরা তা মেনে নাও
যাতে তোমাদের কল্যাণ হতে পারে। আর যদি
তোমরা তা না মান, জেনে রাখ আসমানসমূহে ও যমীনে যা কিছু
রয়েছে সে সবকিছুই আল্লাহর। আর
আল্লাহ হচ্ছেন সর্বজ্ঞ, প্রাজ্ঞ।” - আন নিসাঃ ১৭০
﴿فَمَن تَابَ مِن بَعْدِ ظُلْمِهِ وَأَصْلَحَ فَإِنَّ اللَّهَ
يَتُوبُ عَلَيْهِ ۗ إِنَّ اللَّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ﴾
“অতঃপর যে তওবা করে স্বীয় অত্যাচারের পর এবং
সংশোধিত হয়, নিশ্চয় আল্লাহ তার তওবা কবুল করেন। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়ালু।” - আল মায়িদাহঃ ৩৯
﴿أَلَمْ تَعْلَمْ أَنَّ اللَّهَ لَهُ مُلْكُ السَّمَاوَاتِ
وَالْأَرْضِ يُعَذِّبُ مَن يَشَاءُ وَيَغْفِرُ لِمَن يَشَاءُ ۗ وَاللَّهُ عَلَىٰ
كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ﴾
“তুমি কি জান না যে আল্লাহর নিমিত্তেই
নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের আধিপত্য। তিনি
যাকে ইচ্ছা শাস্তি দেন এবং যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন। আল্লাহ সবকিছুর উপর ক্ষমতাবান।” - আল মায়িদাহঃ ৪০
﴿اعْلَمُوا أَنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ وَأَنَّ اللَّهَ
غَفُورٌ رَّحِيمٌ﴾
“জেনে নাও, নিশ্চয়
আল্লাহ কঠোর শাস্তি দাতা ও নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল-দয়ালূ।” - আল মায়িদাহঃ ৯৮
﴿وَالَّذِينَ كَذَّبُوا بِآيَاتِنَا صُمٌّ وَبُكْمٌ فِي
الظُّلُمَاتِ ۗ مَن يَشَإِ اللَّهُ يُضْلِلْهُ وَمَن يَشَأْ يَجْعَلْهُ عَلَىٰ
صِرَاطٍ مُّسْتَقِيمٍ﴾
“যারা আমার নিদর্শনসমূহকে মিথ্যা বলে,
তারা অন্ধকারের মধ্যে মূক ও বধির। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করেন এবং যাকে ইচ্ছা সরল পথে পরিচালিত করেন।” - আল আনআমঃ ৩৯
﴿أُولَٰئِكَ الَّذِينَ يَدْعُونَ يَبْتَغُونَ إِلَىٰ رَبِّهِمُ
الْوَسِيلَةَ أَيُّهُمْ أَقْرَبُ وَيَرْجُونَ رَحْمَتَهُ وَيَخَافُونَ عَذَابَهُ ۚ
إِنَّ عَذَابَ رَبِّكَ كَانَ مَحْذُورًا﴾
“যাদেরকে তারা আহবান করে, তারা নিজেরাই তো তাদের পালনকর্তার নৈকট্য লাভের জন্য মধ্যস্থ তালাশ করে যে,
তাদের মধ্যে কে নৈকট্যশীল। তারা তাঁর রহমতের আশা করে এবং তাঁর শাস্তিকে ভয় করে। নিশ্চয় আপনার পালনকর্তার শাস্তি ভয়াবহ।” - বনী ঈসরাইলঃ ৫৭
﴿اللَّهِ الَّذِي لَهُ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَمَا فِي الْأَرْضِ
ۗ وَوَيْلٌ لِّلْكَافِرِينَ مِنْ عَذَابٍ شَدِيدٍ﴾
“তিনি আল্লাহ; যিনি
নভোমন্ডল ও ভূ-মন্ডলের সবকিছুর মালিক। কাফেরদের জন্যে রয়েছে বিপদ ও কঠোর আযাব।” - ইবরাহীমঃ ২
﴿الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي وَهَبَ لِي عَلَى الْكِبَرِ
إِسْمَاعِيلَ وَإِسْحَاقَ ۚ إِنَّ رَبِّي لَسَمِيعُ الدُّعَاءِ﴾
“সমস্ত প্রশংসা আল্লাহরই, যিনি আমাকে (ইব্রাহীমকে) এই বার্ধক্যে ইসমাঈল ও ইসহাক দান করেছেন নিশ্চয়
আমার পালনকর্তা দোয়া শ্রবণ করেন।” - ইবরাহীমঃ ৩৯
﴿فَاعْلَمْ أَنَّهُ لَا إِلَٰهَ إِلَّا اللَّهُ وَاسْتَغْفِرْ
لِذَنبِكَ وَلِلْمُؤْمِنِينَ وَالْمُؤْمِنَاتِ ۗ وَاللَّهُ يَعْلَمُ
مُتَقَلَّبَكُمْ وَمَثْوَاكُمْ﴾
“জেনে রাখুন, আল্লাহ
ব্যতীত কোন উপাস্য নেই।
ক্ষমাপ্রার্থনা করুন, আপনার ক্রটির জন্যে এবং মুমিন পুরুষ ও
মুমিন নারীদের জন্যে। আল্লাহ, তোমাদের গতিবিধি ও অবস্থান সম্পর্কে জ্ঞাত।” - মুহাম্মদঃ ১৯
﴿وَيَرْزُقْهُ مِنْ حَيْثُ لَا يَحْتَسِبُ ۚ وَمَن يَتَوَكَّلْ
عَلَى اللَّهِ فَهُوَ حَسْبُهُ ۚ إِنَّ اللَّهَ بَالِغُ أَمْرِهِ ۚ قَدْ جَعَلَ
اللَّهُ لِكُلِّ شَيْءٍ قَدْرًا﴾
“…..যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে তার
জন্যে তিনিই যথেষ্ট। আল্লাহ
তার কাজ পূর্ণ করবেন।” - আত
ত্বালাকঃ ৩
﴿خَلَقَ الْإِنسَانَ مِن صَلْصَالٍ كَالْفَخَّارِ﴾﴿فَبِأَيِّ
آلَاءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ﴾
“তিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন পোড়া মাটির ন্যায়
শুষ্ক মৃত্তিকা থেকে। এবং
জিনকে সৃষ্টি করেছেন অগ্নিশিখা থেকে। অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে?” - আর রাহমানঃ ১৪-১৬
﴿قُل لَّوْ كَانَ الْبَحْرُ مِدَادًا لِّكَلِمَاتِ رَبِّي لَنَفِدَ
الْبَحْرُ قَبْلَ أَن تَنفَدَ كَلِمَاتُ رَبِّي وَلَوْ جِئْنَا بِمِثْلِهِ
مَدَدًا﴾
0 Comments