সুরা আন নাহল
1. সূরা নাহাল এর আয়াত ও রুকু সংখ্যা কত?
2. কত নম্বর আয়াত থেকে
সুরা নাহাল এর নামকরণ করা হয়েছে?
3.সূরা নাহাল মক্কী না মাদানী সূরা?
4. সূরা আন নাহল এর ৪১ আয়াতের وَالَّذِينَ هَاجَرُوا فِي اللَّهِ مِن بَعْدِ مَا ظُلِمُوا বাক্যাংশ থেকে কোন কথা পরিস্কার জানা যায়?
5.সূরা আন নাহল এর ১০৬ আয়াতের مَن كَفَرَ بِاللَّهِ مِن بَعْدِ إِيمَانِهِ বাক্য থেকে
কি জানা যায়?
6. সূরা আন নাহল এর ১১২-১১৪ আয়াত গুলোর وَضَرَبَ اللَّهُ مَثَلًا قَرْيَةً كَانَتْ آمِنَةً مُّطْمَئِنَّةً يَأْتِيهَا رِزْقُهَا رَغَدًا مِّن كُلِّ مَكَانٍ فَكَفَرَتْ بِأَنْعُمِ اللَّهِ فَأَذَاقَهَا اللَّهُ لِبَاسَ الْجُوعِ وَالْخَوْفِ بِمَا كَانُوا يَصْنَعُونَ - وَلَقَدْ جَاءَهُمْ رَسُولٌ مِّنْهُمْ فَكَذَّبُوهُ فَأَخَذَهُمُ الْعَذَابُ وَهُمْ ظَالِمُونَ -فَكُلُوا مِمَّا رَزَقَكُمُ اللَّهُ حَلَالًا طَيِّبًا وَاشْكُرُوا نِعْمَتَ اللَّهِ إِن كُنتُمْ إِيَّاهُ تَعْبُدُونَ বাক্যগুলো পরিস্কার কোন দিকে ইংগিত করছে?
7.সূরা আন নাহল এর ১১৫ আয়াতটি এমন একটি আয়াত যার বরাত দেয়া হয়েছে অন্য একটি
সূরার একটি আয়াতে? সেটি কোন সূরার কত নম্বর আয়াতে?
8.সূরা আল আনআ’মের ১৪৬ আয়াতে সূরা আন নাহল এর কত নম্বর আয়াতের বরাত দেয়া হয়েছে?
9. সূরা নাহাল কখন নাযিল হয়েছে?
10.
সূরা আন
নাহলে তিনটি কাজের অশুভ পরিণতি সম্পর্কে সতর্ক করা ও উপদেশ দেয়া হয়েছে। তা কি কি?
11.
সূরা আন
নাহলে দুইটি কাজের বিরুদ্ধে ভীতি প্রদর্শন করা হয়েছে। তা কি কি?
12.
সূরা আন
নাহলের মূল বিষয়বস্তু ও কেন্দ্রীয় আলোচ্য বিষয় তিনটি কি কি?
13.
সূরা আন
নাহলের মূল বিষয়বস্তু ও কেন্দ্রীয় আলোচ্য বিষয় সতর্ক করা, উপদেশ দেয়া এবং ভীতি
প্রদর্শন করা। এই সম্পর্কে মোট ৫টি বিষয় রয়েছে, তা কি কি?
14.
মক্কার
কাফেররা বারবার বলতো, “আমরা যখন তোমার প্রতি মিথ্যা
আরোপ করেছি এবং প্রকাশ্যে তোমার বিরোধিতা করছি তখন তুমি আমাদের আল্লাহর যে আযাবের
ভয় দেখাচ্ছো তা আসছে না কেন? তাদের এ কথাটি বারবার বলার কারণ
কি ছিল?
15.
মক্কার
কাফেররা বারবার বলতো, “আমরা যখন তোমার প্রতি
মিথ্যা আরোপ করেছি এবং প্রকাশ্যে তোমার বিরোধিতা করছি তখন তুমি আমাদের আল্লাহর যে
আযাবের ভয় দেখাচ্ছো তা আসছে না কেন? তাদের এ কথার জবাবে কি বলা হয়েছে?
16.
মক্কার কাফেরদের
বুঝাাবার জন্য সূরা আন নাহলে ৫টি বিষয়বস্তু একের পর এক একাধিকবার
সামনে আসতে শুরু করেছে। যেমনঃ ১. হৃদয়গ্রাহী যুক্তি এবং জগত ও জীবনের নিদর্শনসমূহের সুস্পষ্ট সাক্ষ্য-প্রমাণের
সাহায্যে বুঝানো হয়েছে যে, শিরক মিথ্যা এবং তাওহীদই
সত্য। বাকী ৪টির যে কোন একটি উল্লেখ করুন।
17. “এসে গেছে আল্লাহর
ফায়সালা।” এই ফায়সালা কিসের ফায়সালা?
18.
কোন নবীকে
হিজরতের হুকুম দেয়া হয় কখন?
19.
আল্লাহর
কোন হুকুম সমাজের ভাগ্য নির্ধারণ করে দেয়। এরপর হয় তাদের ওপর ধবংসাত্মক আযাব এসে যায়?
20.
হিজরত
সংঘটিত হবার পর মক্কার কাফেররা মনে করলো ফায়সালা তাদের পক্ষেই হয়েছে। কিন্তু আট দশ বছরের মধ্যেই দুনিয়াবাসীরা কি দেখে নিল?
21.
কাফেররা
নবী সা.কে বারবার চ্যালেঞ্জ দিয়ে আসছিল যে, তুমি
আল্লাহর যে ফায়সালার কথা বলে আমাদের ভয় দেখিয়ে থাকো তা আসছে না কেন? তাদের এ চ্যালেঞ্জের পিছনে আসলে যে চিন্তাটি সক্রিয় ছিল তা কি ছিল?
22.
আল্লাহ
কিসের থেকে অনেক উর্ধ্বে?
23. “এ রূহ বা প্রাণসত্তায় উজ্জীবিত হয়েই নবী কাজ
করেন ও কথা বলেন।” এটা কোন রূহ?
24.
স্বাভাবিক
ও প্রাকৃতিক জীবনে প্রাণের যে মর্যাদা, নৈতিক জীবনে সেই একই মর্যাদার অধিকারী কোন
জিনিস?
25.
স্বাভাবিক
ও প্রাকৃতিক জীবনে প্রাণের যে মর্যাদা এ অহী ও নবুওয়াতী প্রাণসত্তা নৈতিক জীবনে
সেই একই মর্যাদর অধিকারী। তাই
কুরআনের বিভিন্ন স্থানে তার জন্য ‘রূহ’ শব্দ
ব্যবহার করা হয়েছে। এ
সত্যটি না বুঝার কারণে ঈসায়ীগণ কাকে কি বানিয়ে নিয়েছে?
26.
আল্লাহর
কার মাধ্যমে এবং কার নিকট ওহীকে নাযিল করেন?
27.
ফায়সালা
কার্যকর করাবার দাবী জানিয়ে কাফেররা যে চ্যালেঞ্জ দিচ্ছিল তার পেছনে যেহেতু
মুহাম্মাদ সা. এর নবুওয়াতের অস্বীকৃতিও কার্যকর ছিল, তাই শিরক খণ্ডনের পরপরই সূরা নাহালে কি ঘোষণা করা হয়েছে?
28.
কাফেররা
বলতো, এ ব্যক্তি যা বলছে, এসব
মিথ্যা ও বানোয়াট। এর
জবাবে আল্লাহ কি বলছেন?
29.
কাফেররা
আপত্তি করে বলতো, আল্লাহর যদি নবী পাঠাবার দরকার হয়ে থাকে
তাহলে কেবলমাত্র আবদুল্লাহ পুত্র মুহাম্মাদই সা. কি এ কাজের যোগ্য সাব্যস্ত হয়েছিল?
মক্কা ও তায়েফের সমস্ত বড় বড় সরদাররা কি মরে গিয়েছিল? তাদের কারোর ওপর আল্লাহর দৃষ্টি পড়েনি? কুরআনের
বিভিন্ন স্থানে এর জবাব দিতে কি বলা হয়েছে?
30.
নবুওয়াতের
রূহ যেখানেই যে ব্যক্তির ওপর অবতীর্ণ হয়েছে সেখানেই তিনি একটিই দাওয়াত নিয়ে এসেছেন।
তা কি?
31.
তিনি
আকাশ ও পৃথিবীকে সত্য সহকারে সৃষ্টি করেছেন। এরা যে শিরক করছে তাঁর অবস্থান তার অনেক ঊর্ধে। অন্য
কথায় এর অর্থ কি?
32.
মানুষকে কি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছে?
33. “তিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন ছোট্ট একটি ফোঁটা
থেকে। তারপর দেখতে দেখতে সে এক
কলহপ্রিয় ব্যক্তিতে পরিণত হয়েছে।” এর দুই অর্থ হতে পারে।
একটি অর্থ হলোঃ মহান আল্লাহ একটি তুচ্ছ শুক্রবিন্দু থেকে এমন
মানুষ তৈরী করেছেন যে বিতর্ক ও যুক্তি প্রদর্শন করার যোগ্যতা রাখে এবং নিজের
বক্তব্য ও দাবীর পক্ষে সাক্ষ্য-প্রামাণ পেশ করতে পারে। দ্বিতীয় অর্থ কি?
34.
আল্লাহ
পশু সৃষ্টি করেছেন। তাদের মধ্যে কি রয়েছে?
35.
মানুষের
আরোহণ করার এবং জীবনের শোভা-সৌন্দর্য সৃষ্টির জন্য আল্লাহ কি কি সৃষ্টি করেছেন?
36.
আল্লাহর
ব্যাপারে এরচেয়ে বড় আর কোন কুধারণা কি হতেই পারে না?
37.
আল্লাহ
সমস্ত মানুষকে অন্যান্য সকল ক্ষমতাসীন সৃষ্টির মতো জন্মগতভাবে সঠিক পথে পরিচালিত
করে নিজের এ দায়িত্বটি পালন করতে পারতেন। কিন্তু এটি তিনি চাননি। তাহলে তিনি কি চেয়েছিলেন?
38.
স্বাধীন
ক্ষমতা ব্যবহার করার জন্য আল্লাহ মানুষকে কি কি দান করেছেন?
39.
মহান
আল্লাহ মানুষকে দেখাবার জন্য জোরপূর্বক সঠিক পথে পরিচালিত করার পদ্ধতি পরিহার করে
কোন পদ্ধতি অবলম্বন করেছেন?
40.
রবের
অনুগ্রহ সন্ধান করতে পারা মানে কি?
41.
ভূপৃষ্ঠে
পর্বত শ্রেণী স্থাপনের উপকারিতা কি?
42.
মহান
করুণাময় রব যখন আমাদের বৈষয়িক জীবনকে সহজ ও সফল করার জন্য পাহাড়ের মধ্যে আমাদের
জন্য পথ তৈরী করেন, সমতল ক্ষেত্রে পথের চিহ্ন স্থাপন করেন,
মরুভূমি ও সাগরের বুকে আমাদের দিকনির্দেশনার জন্য আকাশে প্রদীপ
জ্বালিয়ে রাখেন তখন তাঁর সম্পর্কে আমরা কেমন করে এ কুধারণা পোষণ করতে পারি। কোন
ধরণের কুধারণা করতে পারি?
43.
বাস্তবে
মক্কার কাফেররাও এবং দুনিয়ার অন্যান্য মুশরিকরাও মানতো এমন কথা কি?
44.
আল্লাহর
কোন জিনিসগুলো গুণতে চাইলে গুণতে পারা যাবে না?
45.
কোন
নির্বোধ যেন কোন কথা মনে না করে বসে?
46.
আল্লাহকে
বাদ দিয়ে অন্য যেসব সত্তাকে লোকেরা ডাকে তারা কোনো একটি জিনিসেরও স্রষ্টা নয় বরং
তারা কি?
47. “তারা মৃত, জীবিত নয়
এবং তারা কিছুই জানে না তাদেরকে কবে উঠানো হবে।” এই
তারা ফেরেশতা, জিন, শয়তান বা কাঠ-পাথরের মূর্তি নয়। তাহলে তারা কারা?
48.
الَّذِينَ يَدْعُونَ مِن دُونِ اللَّهِ (আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য যেসব সত্তাকে লোকেরা
ডাকে) এর মধ্যে নিশ্চিতভাবে কাদের কথা বলা হয়েছে?
49.
হযরত
আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. বর্ণিত হাদীস অনুযায়ী পূর্বকালের চারটি সৎ লোকদের নাম উল্লেখ করুন, পরবর্তীকালের লোকেরা যাদের দেব
মূর্তি নির্মাণ করেছিল?
50.
মুশরিকদের
আকীদা অনুযায়ী দুইটি মূর্তি, যা আল্লাহর অত্যন্ত প্রিয় ছিল। তার নাম কি কি?
51.
মুশরিকদের
আকীদা অনুযায়ী দুইট মূর্তি, যা আল্লাহর অত্যন্ত প্রিয় ছিল বলে আল্লাহ শীতকাল
একজনের কাছে এবং গ্রীষ্মকাল অন্যজনের কাছে কাটাতেন। এই দুই মুর্তির নাম কি এবং কার
কাছে আল্লাহ কোন কাল কাঠাতেন?
52.
মক্কার
লোকেরা যেখানেই যেতো সেখানেই তাদেরকে ২টি বিষয় জিজ্ঞেস করা হতো। তা কি
কি?
53.
মহান
আল্লাহ যখন এ প্রশ্ন করবেন তখন হাশরের ময়দানে চারদিকের অবস্থা কেমন হবে আর কাফের
মুশরিকদের অবস্থা কেমন হবে?
54. “আমরা তো কোনো দোষ করছিলাম না।” ফেরেশেতাদের হাতে পাকড়াও হবার পর কাফেররা যখন এমন কথা
বলবে, জবাবে ফেরেশতারা কি বলবে?
55.
হাদীসে “আলমে
বরযখ”--এর জন্য কোন শব্দটি রূপক অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?
56.
এমন
একটি জগত যেখানে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে মৃত্যু লাভ করার পর থেকে নিয়ে পরবর্তী পুনরুত্থান
লাভ করার প্রাক্কালে প্রথম ধাক্কা খাওয়া পর্যন্ত মানবিক রূহগুলো অবস্থান করবে। এই জগতের নাম কি?
57.
মুত্তাকীদের
মৃত্যুর পর ফেরেশতারা তাদের রূহকে কি করেন?
58.
সূরা মুমিনের ৪৫-৪৬ নং আয়াতে ফেরাউনের আযাব সম্পর্কে আল্লাহ কি বলেন?
59.
অকস্মাত
নিজেদেরকে দেহ ও রূহ সহকারে হাশরের ময়দানে জীবিত অবস্থায় পেয়ে অপরাধীরা অবাক হয়ে
কি বলবে?
60.
দেহ ও
রূহ সহকারে হাশরের ময়দানে জীবিত অবস্থায় পেয়ে ঈমানদাররা পূর্ণ নিশ্চিন্ততার সাথে কি
বলবে?
61.
যখন
মুত্তাকীদেরকে জিজ্ঞেস করা হয়, তোমাদের রবের
পক্ষ থেকে কী নাযিল হয়েছে, তারা কি জবাব দেবে?
62.
জান্নাতের
পাদদেশে কি প্রবাহিত হতে থাকবে?
63.
চিরন্তন
অবস্থানের জান্নাত, যার মধ্যে তারা প্রবেশ করবে, পাদদেশে প্রবাহিত হতে থাকবে নদী এবং সবকিছুই সেখানে তাদের কামনা অনুযায়ী
থাকবে। এই পুরস্কার কে কাকে দেন?
64.
মুত্তাকীদেরকে
পবিত্র থাকা অবস্থায় যখন মৃত্যু ঘটানো হয়, তখন ফেরেশেতারা কি বলে?
65. “আল্লাহ চাইলে তাঁর ছাড়া আর কারো
ইবাদাত আমরাও করতাম না, আমাদের বাপ-দাদারাও করতো না এবং তাঁর
হুকুম ছাড়া কোনো জিনিসকে হারামও গণ্য করতো না।” এমন কথা কারা বলে?
66. “এদের আগের লোকেরাও এমনি ধরনের বাহানাবাজীই
চালিয়ে গেছে।” কোন ধরণের কথা বলে বাহানাবাজী চালিয়েছে?
67.
প্রত্যেক
জাতির মধ্যে একজন রাসূল পাঠানো হয়েছে এবং
তার মাধ্যমে সবাইকে কি জানিয়ে দেয়া হয়েছে?
68.
প্রত্যেক
নবী আগমনের পর তার জাতি কয় ভাগে বিভক্ত হয়েছে? তা কি কি?
69.
নিশ্চয়তা
লাভ করার জন্য বড় নির্ভরযোগ্য মানদণ্ড কি?
70.
আল্লাহ
যাকে পথভ্রষ্ট করেন, তাকে কি করেন না?
71.
কাফেররা
আল্লাহর নামে শক্ত কসম খেয়ে কি বলে?
72.
বংশ
গোত্র, জাতি ও পরিবারের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি হয়েছে
কিসের ভিত্তিতে?
73.
গুরুত্বপূর্ণ
ও গভীর মননশীল মতবিরোধের ক্ষেত্রে বিবেকের দাবী কি?
74.
এ
দুনিয়ার ব্যবস্থা যদি সঠিক ও পূর্ণাংগ নৈতিক ফলাফলের প্রকাশকে ধারণ করতে অপারগ হয়
তাহলে কি হওয়া উচিত?
75.
কোনো
জিনিসকে অস্তিত্বশীল করার জন্য আল্লাহকে কোন কথার চেয়ে বেশী কিছু করতে হয় না?
76.
যারা
জুলুম সহ্য করার পর আল্লাহর খাতিরে হিজরত করে গেছে তাদেরকে কি পুরস্কার প্রদানের
ওয়াদা করা হয়েছে?
77. “যারা জুলুম সহ্য করার পর আল্লাহর খাতিরে হিজরত
করে গেছে তাদেরকে আমি দুনিয়াতেই ভালো আবাস দেবো এবং আখেরাতের পুরস্কার তো অনেক বড়।” এখানে কোন মুহাজিরদের প্রতি ইংগিত করা হয়েছে?
78.
মক্কার
মুশরিকদের একটি আপত্তি যে আপত্তিটি ইতিপূর্বে সকল নবীর বিরুদ্ধে উত্থাপন করা হয়েছিল।
এ আপত্তিটি কি ছিল?
79.
বাণী ওয়ালা
বলতে কাদেরকে বুঝানো হয়েছে?
80. ‘যিকির’ বা
আল্লাহর বাণী ফেরেশতাদের মাধ্যমেও পাঠানো যেতো। সরাসারি ছাপিয়ে প্রত্যেকটি মানুষের হাতেও পৌঁছানো যেতে পারতো। কিন্তু কি কারণে সেভাবে পাঠানো হয়নি?
81.
হাদীস
অস্বীকারকারীদের চারটি বক্তব্য বা দাবী রয়েছে। যে কোন দুইটি বলূন।
82. “এখন একমাত্র ‘যিকির’ই নির্ভরযোগ্য অবস্থায় টিকে রয়েছে, নবীর ব্যাখ্যা টিকে নেই আর টিকে থাকলেও তা মোটেই নির্ভরযোগ্য নয়।” কেউ যদি
এই কথাটির প্রবক্তা হয়, তাহলে তার এই ঘোষণাটি কোন ধরণের ঘোষণা?
83.
যদি
হাদীস অস্বীকারকারীরা একথা বলে যে, নবীর ব্যাখ্যা ও
বিশ্লেষণ দুনিয়ার বুকে বিদ্যমান নেই তাহলে স্পষ্টতই এ বক্তব্য থেকে দু’টো
সিদ্ধান্ত উপনীত হওয়া যায়। প্রথম সিদ্ধান্তটি হচ্ছে, অনুসরণীয় আদর্শ
হিসেবে মুহাম্মাদ সা. এর সাথে শুধুমাত্র তেমন পর্যায়ের রয়ে গেছে যেমন আছে হূদ আ.,
সালেহ আ. ও শোআইব আ. এর সাথে। এর দ্বিতীয় সিদ্ধান্ত বা ফলটি কি?
84.
দেহ
বিশিষ্ট সমস্ত জিনিসের ছায়া থেকে কি আলামতই জাহির হচ্ছে?
85.
জড়
বস্তু হওয়ার অর্থ কি?
86.
দুই
ইলাহ বা খোদা নাকচ করে দেবার মধ্য দিয়ে কি জিনিস আপনা আপনিই নাকচ করা হয়ে যায়?
87.
তোমাদের
একটি দল নিজেদের রবের সাথে অন্যকে (এ অনুগ্রহের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশের উদ্দেশ্যে)
শরীক করতে থাকে। এর মানে কি?
88. “আমার দেয়া রিযিক থেকে তাদের অংশ নির্ধারণ করে।”
এর মানে কি?
89.
মুশরিকদের
মাবুদদের মধ্যে দেবীদের সম্পর্কে তাদের আকীদা কি ছিল?
90.
وَلَهُم مَّا يَشْتَهُونَ “এবং নিজেদের জন্য নির্ধারণ করে তাদের কাছে
যা কাংখিত”- তাদের কাংখিত কি?
91.
যখন
এদের কাউকে কন্যা সন্তান জন্মের সুখবর দেয়া হয় তখন তাদের অবস্থা কেমন হয়?
92. “দেখো, কেমন
খারাপ কথা যা এরা আল্লাহর ওপর আরোপ করে।”
খারাপ কথাটা কিভাবে?
93.
খারাপ
গুণের অধিকারী হবার যোগ্য কারা?
94.
তোমাদের
জন্য গবাদি পশুর মধ্যেও একটি শিক্ষা রয়েছে। তাদের পেট থেকে গোবর ও রক্তের মাঝখানে বিদ্যমান একটি জিনিস আমি তোমাদের পান
করাই, যা পানকারীদের জন্য বড়ই সুস্বাদু ও
তৃপ্তিকর। তা কি?
95. “তোমরা পাহাড়-পর্বত, গাছপালা ও মাচার ওপর ছড়ানো লতাগুল্মে নিজেদের চাক নির্মাণ করো।” কে কাদেরকে কোন মাধ্যমে এই কথাগুলো বলেছেন?
96.
অহীর
আভিধানিক অর্থ কি?
97. ‘ইলকা’ ও ‘ইলহাম’ অর্থ কি?
98.
ইলকা
শব্দটি অপেক্ষাকৃত ব্যাপক অর্থবোধক এবং সকলের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হলেও অহী ও ইলহাম শব্দ দুটি কার কার জন্য নির্দিষ্ট?
99.
তার
মধ্যে রয়েছে ফুল ও ফলের রস এবং তাদের উন্নত পর্যায়ের গ্লুকোজ। তা নিজে কখনো পচে না এবং অন্য জিনিসকেও দীর্ঘদিন পর্যন্ত
নিজের মধ্যে পচন থেকে সংরক্ষিত রাখে। জিনিসটা কি?
100. দু’টি কারণেই কাফের ও মুশরিকরা নবী সা. এর বিরোধিতা করতো। একটি হলোঃ তিনি কেবল মাত্র এক আল্লাহকেই মাবুদ, আনুগত্য করার যোগ্য, সংকট থেকে উদ্ধারকারী ও ফরিয়াদ শ্রবণকারী গণ্য করেন। অপরটি কি?
0 Comments